আজ বেলা দুইটার দিকে আসিফকে আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে তোলা হয়। পুরো সময় আসিফকে হাস্যোজ্জ্বল দেখা যায়। আদালতেও বারবার নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। শুনানির একপর্যায়ে বিচারক বলেন, ‘আমি আসিফকে চিনি। আসিফ কেন গান বন্ধ করলেন?’ জবাবে আসিফ বলেন, ‘স্যার, আমি ২০১৪ সাল থেকে আবার গানে ফিরে এসেছি।’
আসিফ আদালতের কাছে দাবি করেন, ফেসবুকে শফিক তুহিন তাঁর বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। তিনি নিজে শফিক তুহিনের বিরুদ্ধে মামলা করতে পারতেন। আসিফ আরও দাবি করেন, ফেসবুক লাইভে তিনি আগে আসেননি, শফিক তুহিন আগে এসেছেন।
শুনানির সময় আসিফ-ভক্তরাও আদালতে বলতে থাকেন, আসিফের জামিন চান তাঁরা। আর তাঁর আইনজীবীরা বলেন, আসিফকে জামিন দিলে তিনি পলাতক হবেন না।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার মামলায় পুলিশের পক্ষ থেকে আসিফকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়। আদালত সেই আবেদন নাকচ করেন। আবার আসিফের আইনজীবীরাও জামিন চাইলে ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর হাকিম কেশব রায় চৌধুরী তা নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।